সময়ের চাকা যেমন সামনের দিকে এগিয়ে গেছে, তেমনি বহু পরিবর্তনও নিয়ে এসেছে সমাজব্যবস্থায়। আমরা চাইলেও এই বিবর্তনকে আটকাতে পারিনা। আর সত্যি বলতে এটা প্রয়োজনও। যদিও এই পরিবর্তন ভালো না খারাপ তা জানা নেই। সময়ের সাথে সাথে বদলে গেছে মানুষের জীবনযাত্রা।
শারীরিক শ্রম কমেছে আর স্মার্ট ওয়ার্ক বেড়েছে। শুধু আমাদের অভ্যাসই নয়, আমাদের বাড়ির ছোট-বড় সব জিনিসই বদলে গেছে। আগে যেসব প্রয়োজনীয় ছিলো আজ সেসব শুধুই পুরোনো দিনের নস্টালজিয়া। চলুন দেখে নেওয়া যাক পরিবর্তনশীল সময়ের এমনই কিছু জিনিস…
১. আগে যখন চার বন্ধু একসাথে বসত, তারা PUBG নয়, ক্যারাম খেলতে ব্যস্ত থাকতো।
২. তখন কোনো কোন মিউজিক অ্যাপ ছিল না বটে, কিন্তু এই ধরনের অডিও ক্যাসেটের ভান্ডার ছিল।
৩. একটি হিরো বা অ্যাটলাস সাইকেল থাকলেই সেই পরিবার ধনী বলে গণ্য হতো।
৪. এই কীবোর্ড ভিডিও গেমটি ছিল আমাদের প্রথম স্মার্ট গ্যাজেট।
৫. ফেসবুক কি তা কেউ জানত না, তবে কমিকসের মজা ছিলো আলাদাই।
৬. কালি কলম দিয়ে হাত নোংরা করার অভিজ্ঞতাও ছিল অন্যরকম।
৭. আজকের D2H প্রজন্ম কী জানে, অ্যান্টেনা ঘুরিয়ে টিভি দেখার আরাম কী!
৮. অগুন্তি সেলফি নয়, রিল ক্যামেরায় গুনে গুনে ছবি তোলার মজাই ছিলো আলাদা।
৯. স্মার্টফোনের রমরমায় ল্যান্ডলাইনের মজাটাই মিস করে গেছে আজকের প্রজন্ম।
১০. নতুন বই আসার সাথে সাথেই তখনকার প্রথম কাজ ছিলো তাতে মলাট দেওয়া। আর তার উপরে স্টিকার চেটানো তো অন্যতম প্রধান কাজ।
১১. পিৎজা, বার্গার? সে তো শুধু টিভির খায়। হ্যাঁ এমনটাই ধারণা ছিলো আগে।
১২. মধ্যবিত্ত পরিবারে সুইচের পাশাপাশি কাপড় ঝোলানোর কাজেও ব্যবহৃত হতো এটি।
১৩. এই লেটারবক্স এখনও ভুলিনি। কত স্মৃতি জড়িয়ে আছে এতে।
১৪. বাড়ির আলমারি মানেই তাতে পছন্দের স্টিকার থাকা মাস্ট।
১৫. যত কম আলো কিন্তু ততোধিক ইলেকট্রিক বিল আনার জন্য এই বাল্বগুলি আদর্শ।
১৬. কেরোসিন দিয়ে জ্বলা স্টোভের কথা আজ কতজনের মনে আছে?