বলিউড,বিনোদন,গসিপ,অক্ষয় কুমার,টুইঙ্কেল খান্না,বিয়ে,Bollywood,Entertainment,Gossip,Akshay Kumar,Twinkle Khanna,Marriage

Moumita

ফুলশয্যার রাতেই টুইঙ্কেলের সম্পর্কে এই নির্মম সত্য জানতে পারেন অক্ষয়, কিন্তু তখন কিছুই করতে পারেননি খিলাড়ি কুমার

কখনও রবিনা, কখনও প্রিয়াঙ্কা তো কখনও শিল্পা, টিনসেল টাউনের এমন অভিনেত্রীদের সঙ্গে নাম জড়িয়েছে বলিউডের খিলাড়ি কুমারের। তবে সারা দেশের হার্টথ্রব অক্ষয় কুমার শেষমেশ বিয়ে করেন টুইঙ্কল খন্নাকে। দাম্পত্য জীবনের ২০ বছর পার করে ফেলেছেন অক্ষয়-টুইঙ্কল। সম্প্রতি এই দম্পত্তির প্রেম, বিয়ে হানিমুনের গল্প নিয়ে তুমুল চর্চা চলছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। এইমুহুর্তে অভিনেতার ব্যক্তিগত সিক্রেট নিয়ে সরগরম সোশ্যাল মিডিয়া।

   

প্রসঙ্গত বলিউডের অন্যতম ফিটনেস ফ্রিক তারকা হলেন অক্ষয় কুমার। সম্প্রতি অক্ষয় কুমারের বহুল প্রতীক্ষিত ছবি সম্রাট পৃথ্বীরাজ প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পেয়েছে। তবে ছবিটির প্রথম দিনের কালেকশন নিয়ে বলতে গেলে বিশেষ কিছু না হলেও ছবিটি মুক্তির সঙ্গে সঙ্গে ভক্তদের মধ্যে দারুণ সাড়া পড়েছিল। ছবিটিতে অক্ষয়ের কাজের প্রশংসাও করেছেন মানুষ। যশ রাজ ফিল্মসের ব্যানারে নির্মিত এই ছবিতে অক্ষয়ের সঙ্গে মুখ্য ভূমিকায় রয়েছেন মানুশি চিল্লার। আর এই ছবির মুক্তির সঙ্গে সঙ্গেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়ে পড়েছে অক্ষয় সম্পর্কিত কিছু পুরনো গল্প। এই উপাখ্যানগুলির মধ্যেই একটি হচ্ছে তার মধুচন্দ্রিমা সম্পর্কিত।
বলিউড,বিনোদন,গসিপ,অক্ষয় কুমার,টুইঙ্কেল খান্না,বিয়ে,Bollywood,Entertainment,Gossip,Akshay Kumar,Twinkle Khanna,Marriage

একবার তিনি নিজেই একটি সাক্ষাৎকারে জানান, যে বিয়ের প্রথম রাতেই তিনি নিজের স্ত্রী টুইঙ্কেল খান্নার সম্পর্কে চমকপ্রদ সত্যতা জানতে পেরেছিলেন। অক্ষয় বিয়ের প্রথম রাতেই আবিষ্কার করেন যে, তিনি কখনই স্ত্রী টুইঙ্কেল খান্নার সাথে লড়াইয়ে জিততে পারবেন না। যদিও বাস্তব জীবনে কখোনোই তাদের দাম্পত্য কলহ সবার সামনে আসেনি। প্রসঙ্গত, অক্ষয়ের সাথে টুইঙ্কেলের প্রথম আলাপ হয়েছিলো ইন্টারন্যাশনাল খিলাড়ি ছবির শুটিং চলাকালীন। দুজনেই এই ছবিতে মুখ্য ভূমিকায় ছিলেন। ছবির সূত্র ধরেই একে অপরের কাছাকাছি আসেন তারা এবং ধীরে ধীরে তাদের মধ্যেকার কেমিস্ট্রি গাঢ় হয়ে ওঠে।

মিডিয়া সূত্রে খবর, ছবি মুক্তি পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই টুইঙ্কেলকে বিয়ের প্রস্তাব দিয়েছিলেন খিলাড়ি কুমার‌। সেইসময় জীবনের একটি কঠিন পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে যাচ্ছিলেন টুইঙ্কেল। জানা যায় সেই সময় পুরোনো প্রেমিকের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণে মানসিক ভাবে বিদ্ধস্ত ছিলেন তিনি। তখনই বিয়েতে রাজি না হলেও সময়ের সাথে সাথে বাড়তে থাকে তাদের প্রেম এবং অবশেষে অক্ষয়ের সঙ্গে ছাদনাতলায় মেতে রাজি হন টুইঙ্কেল। তবে এর পরেও আছে আরেক টুইস্ট। মেয়ে রাজি হলেই তো হবেনা, তাদের সম্পর্কের মধ্যে বাঁধা হয়ে দাঁড়ায় টুইঙ্কেলের মা। বিয়ের প্রসঙ্গ উঠতেই বেঁকে বসলেন ডিম্পল কপাডিয়া। শর্ত দিলেন বিয়ের আগে এক বছর লিভ-ইন-এ থাকতে হবে দুজনকে। শর্ত মেনে এক বছর লিভ-ইন-এ থাকার পরই বিয়ের পিঁড়িতে বসেছিলেন তারা‌।