Serial

Moumita

নেই পরকীয়া-কূটকচালি, সকলের অভিনয় দুর্দান্ত, ‘কমলা ও শ্রীমান পৃথ্বীরাজে’র প্রশংসায় পঞ্চমুখ দর্শকেরা

সাম্প্রতিক অতীতে স্টার জলসার (Star Jalsha) পর্দায় একাধিক নতুন নতুন ধারাবাহিক শুরু হয়েছে। আর এই তালিকায় রয়েছে, ‘কমলা ও শ্রীমান পৃথ্বীরাজ’ (Komola O Sreeman Prithviraj)। এই কয়দিনের মধ্যেই দর্শকদের মন ছুঁয়েছে এই সিরিয়ালটি। কমলা (Komola) ও মানিকের (Manik) কেমিস্ট্রি মন ছুঁয়েছে সকলের।

   

অনুরাগীদের মতে, ‘কমলা ও শ্রীমান পৃথ্বীরাজ’র (Komola O Sriman Prithviraj) হাত ধরে বাংলা টেলিভিশনের স্বর্ণযুগ ফিরে এসেছে। একঘেয়ে কূটকচালি-পরকীয়ার ভিড়ে এই গল্প যেন খানিকটা খোলা হাওয়ার মত। এক স্বামী নিয়ে কাড়াকাড়ি না দেখিয়ে, এখানে দেখানো হচ্ছে, দস্যিপনায় মোড়া কমলা ও মানিকের ভালোবাসার গল্প।

যারা নিয়মিত ধারাবাহিকটি দেখছেন তারা জানেন, ব্রিটিশ আমলের কাহিনীর আদলে তৈরি হয়েছে এই সিরিয়াল। আপনারা দেখছেন, কমলার বাবা ‘রায়বাহাদুর’ উপাধি পাওয়ার জন্য সর্বদা ব্রিটিশদের তাবেদারি করেন। ওদিকে মানিকের বাবা সম্পূর্ণ উল্টো। সে ব্রিটিশদের সহ্যই করতে পারেনা। কমলা ও মানিকও একে অপরের থেকে প্রচণ্ড আলাদা।

টলিউড,বিনোদন,বাংলা ধারাবাহিক,স্টার জলসা,গসিপ,কমলা ও শ্রীমান পৃথ্বীরাজ,কমলা,মানিক,Tollywood,Entertainment,Gossip,Bengali Serial,Star Jalsha,Komola O Sriman Prithviraj,Komola,Manik

কমলা যেখানে শান্ত-শিষ্ট, পড়াশোনায় মনোযোগী এক সেখানে মানিক হল পুরোদস্তুর দস্যি ছেলে। আর এই দুই জনেরই বিয়ে ঠিক করেছে সবাই। যদিও এই নিয়ে মানিকের বেজায় আপত্তি রয়েছে। তবে বাড়ির কথা তো মানতে হবেই। প্রসঙ্গত, এই দুই চরিত্রে অভিনয় করেছেন, সুকৃৎ সাহা এবং অয়ন্যা চ্যাটার্জি।

 

View this post on Instagram

 

A post shared by Star Jalsha (@starjalsha)

সম্প্রতি, এই সিরিয়াল নিয়ে এক নেটিজন লিখেছেন, ‘কূটকচালিহীন এত সুন্দর একটি ধারাবাহিক। এমন সিরিয়াল স্টার জলসার পর্দায় খুব বিরল… এই ধারাবাহিকের টিআরপি যেমন হবে জানি না। কিন্তু এক সপ্তাহের মধ্যে মন জয় করে নিয়েছে ‘কমলা ও শ্রীমান পৃথ্বীরাজ। আগেকার দিনের বাংলা ছবি কতটা মধুর ছিল তা এই দেখলেই বুঝে নেওয়া যায়।’

টলিউড,বিনোদন,বাংলা ধারাবাহিক,স্টার জলসা,গসিপ,কমলা ও শ্রীমান পৃথ্বীরাজ,কমলা,মানিক,Tollywood,Entertainment,Gossip,Bengali Serial,Star Jalsha,Komola O Sriman Prithviraj,Komola,Manik

সংশ্লিষ্ট নেটিজনের সংযোজন, ‘এই ধারাবাহিক দেখতে বসলে মনে হয় যেন কয়েক যুগ আগে পৌঁছে গিয়েছি। আধা ঘণ্টাতেই মন ভরে যায়। টিআরপির বিষয়টা জানি না। তবে গুণমানের বিচারে এই ধারাবাহিকটি এই মুহূর্তে স্টার জলসার সেরা ধারাবাহিক’। এখন টিআরপি কেমন আসে সেটা তো সময়ই বলবে।