সৌন্দর্যের সংজ্ঞা খুঁজতে গেলে সবার প্রথমে যেটা মাথায় আসে সেটা হল বলিউডের সুন্দরী অভিনেত্রীরা। সুন্দরী এই অভিনেত্রীদের থেকে রীতিমত চোখ ফেরানো দায় হয়ে পড়ে। আর বি টাউনের এমন কিছু তাবড় তাবড় সুন্দরী রয়েছেন যারা বেশ কয়েক যুগ আগে পা রেখেছেন বি টাউনে, কিন্তু এতটা সময় পেরিয়ে গেলেও আজও ওটুট রয়েছে তাদের সৌন্দর্য। চল্লিশ তো বটেই কিছু জন তো আবার পঞ্চাশ ছুঁইছুঁই, কিন্তু এর পরেও চেহারার গ্ল্যামার যেন দিনদিন বেড়েই চলেছে। তো চলুন আজ এক ঝলক দেখে নেওয়া যাক এমনই কয়েকজন বলিউড ডিভাকে।
করিনা কপূর: নামের শেষ ‘খান’ জুড়ে একসময় দেশের লাখো যুবকের হৃদয়কে কে ‘খান খান’ করে দিয়েছিলেন তিনি। কে বলবে যে, তিনি দুই সন্তানের মা! সেই লাস্যময়ী হাসি, লাবণ্যে পূর্ন টানটান শরীর এবং এরই সাথে উপচে পড়া যৌবনে আজও করিনা মানেই উষ্ণতা!
ঐশ্বর্যা রাই: ঐশ্বর্যা সারা বিশ্বকে নিজের রূপের আলোতে ভুলিয়েছিলেন। আজ প্রায় ৩ দশক আগে ঐশ্বর্যর ভূবন ভোলানো রূপে মজেছিল সারা দুনিয়া, আজও যেন সেখানেই আটকে আছে সবাই। তার রূপের জাদুতে কে বলবে যে,তিনি এখন মধ্য চল্লিশে রয়েছেন!
সুস্মিতা সেন: মাত্র উনিশ বছরেই এই সুন্দরীর রূপের আলোতে চোখ ধাঁধিয়ে গিয়েছিল সারা পৃথিবীর। বর্তমানে বয়স পেরিয়েছে ৪০, কিন্তু সেই ছাপ আর দেখা যায়না। এমনকি এই ছেচল্লিশ বৎসর বয়সেও লাবণ্য একটুও কমেনি।
টাবু: শুধু সৌন্দর্য্য থাকলে কোনো পুরুষই তা তেমন পছন্দ করেনা, কিন্তু যদি সৌন্দর্য্য এসে মিশে যায় বুদ্ধির সাথে, তখন জন্ম হয় টাবুর মতো ডিভার। এই মনমোহিনীর বয়স পঞ্চাশ ছুঁইছুঁড়, তবুও আজ তার রূপ এখনো ঝড় তুলতে পারে তরুণ হৃদয়ে।
মালাইকা অরোরা: মালাইকাকে নিয়ে নতুন করে বলার কিছুই নেই, নব্বইয়ের দশকে ঝড় তুলেছিল তাঁর ‘ছঁইয়া ছঁইয়া’। সেখান থেকে শুরু করেছিলেন তার বলিউডে পদার্পণ। এই পঞ্চাশ ছুঁইছুঁই বয়সেও মালাইকার নির্মেদ কোমর, টানটান ত্বকের জেল্লায় যেকোনো পুরুষের রাতের ঘুম কেড়ে নিতে পারেন তিনি। তার এই সমস্ত গুণাবলীর জন্যই তার চেয়ে অনেক ছোট অর্জুন কপূরের পাশেও বেশ মানিয়ে যান তিনি।
এইসমস্ত লাবণ্যময়ী তন্বীদের কাছে বয়স সত্যিই শুধুমাত্র একটা সংখ্যা মাত্র!