রেশন কার্ডে নাম থাকা আবশ্যক, কারণ এটি একটি দরকারি নথি হিসেবে বিবেচিত হয়। শুধু তাই নয়, দরিদ্র সীমার নীচে থাকা মানুষ বিনামূল্যে খাদ্যসামগ্রী সহ অনেক স্কিমের সুবিধা পেয়ে থাকে এই রেশন কার্ড নম্বরের সাহায্যে। এমতাবস্থায় কারো রেশন কার্ড না থাকলে তিনি কোনোভাবেই কোনো খাদ্য সামগ্রী তুলতে পারবেন না।
তবে এবার রেশন কার্ডের নিয়মেও এসেছে পরিবর্তন। কোভিড পরিস্থিতিতে রেশন কার্ডের সাহায্যে বিনামূল্যে চাল-গম দেওয়া হয়েছিলো দেশের জনগনকে। তবে এবার সেই পদ্ধতিতে আনা হলো কিছু বদল।
উত্তরপ্রদেশের যোগী সরকার আসার পর জুন মাস অবধি চালু ছিলো এই প্রকল্পটি। NFSA-এর অধীনে বিনামূল্যে খাদ্য সামগ্রী দেওয়ার কথা বলা হয়েছিলো। এরপর চলতি বছরেও বিনামূল্যে দেওয়া হচ্ছিলো খাদ্য সামগ্রী।
তবে সম্প্রতি শোনা যাচ্ছে যে, এরপর থেকে রেশন নিতে গেলে দিতে হবে টাকা। হ্যাঁ, ঠিকই শুনেছেন, আর বিনামূল্যে খাদ্য সামগ্রী মিলবেনা। এবার থেকে উপভোক্তাদের প্রতি কেজি চালের জন্য দিতে হবে ৩ টাকা এবং গমের জন্য দিতে হবে ২ টাকা করে।
মিডিয়া রিপোর্ট অনুযায়ী, ডিএসও সুনীল কুমার সিং জানিয়েছেন যে, ২৫ আগস্ট থেকে নিয়মিত রেশন বিতরণ করা হবে। তবে এই মাসে ছোলা, তেল এবং নুনের জন্য কোনো মূল্য দিতে হবেনা। যদিও এই সামগ্রী গুলি বরাবর দেওয়া হবে কি না সেই বিষয়ে বিশদে কিছু জানানো হয়নি।