মাস কয়েক আগেই শুরু হয়েছে জি বাংলার নতুন ধারাবাহিক ’নিম ফুলের মধু’ (Neem Phuler Modhu)। শুরুর থেকেই বাজিমাত করেছে এই সিরিয়ালটি (Bengali Serial)। আর তাই TRP-তেও ভালোই ফল করছে পর্না-সৃজনের জুটি। একান্নবর্তী পরিবারে ঠিক কত রকম সমস্যা আসতে পারে, সেইসবই দেখানো হচ্ছে এই ধারাবাহিকটিতে।
বিয়ের প্রথম বছর হল নিম ফুলের মধু, তেঁতোটুকু পার করলে তবে না ফুলের হদিস পাবি!’–এই কথাটিই ফুলসজ্জার পরদিন সকালে নাতবৌ পর্নাকে বলেছিলেন ঠাকুমা। কিন্তু শ্বশুরবাড়ির এই তেঁতো পার করতে গিয়ে রোজ একটার পর একটা অগ্নিপরীক্ষা দিতে হচ্ছে পর্নাকে।
দত্ত বাড়ির নিয়মের বেড়াজালে পিষে মরছে পর্না। সৃজনকে বিয়ে করে দত্ত বাড়িতে পা রাখতে না রাখতেই তার পায়ে শিকল দিতে প্রস্তুত শ্বশুর বাড়ির কিছু জন। তবে লক্ষনীয় বিষয় এটাই যে, সবকিছু মুখ বুজে মেনে নিতে নারাজ সে। বরং প্রত্যেকটা অপমানের যোগ্য জবাব দিতে সে প্রস্তত।
যারা নিয়মিত ধারাবাহিকটি দেখছেন তারা তো জানেনই যে, দত্ত বাড়ির সদস্যদের বিরুদ্ধে গিয়ে চাকরি নিয়েছে সে। এমনকি এই কারণে শ্বশুরবাড়ি অবধি ছেড়ে দিয়েছে। তবে চাকরি জগতটাও এত সহজ নয়। সেখানে তার বস বৈভবের কুনজর পড়ে পর্নার কর্মদক্ষতার উপর।
এমনকি এই চক্করে সৃজনের সাথে একদফা মারামারিও হয়ে যায়। ফলস্বরূপ সৃজন বাবাজী যায় জেলে। যদিও পর্না তড়িঘড়ি থানায় এসে সৃজনকে ছাড়িয়ে নিয়ে যায়। সর্বোপরি কিছুদিনের জন্য হলেও সৃজনের মা কৃষ্ণার মুখ বন্ধ করতে সক্ষম হয় পর্না।
এবং অবশেষে সকলের জোরাজুরিতে দত্তবাড়িতে ফিরে যেতে রাজি হয় পর্না। আর সেখানে গিয়ে যথারীতি শুরু হয় দত্ত বাড়ির সভা। এবং ভালো খবর এটাই যে, ঠাম্মি জানায়, পর্না চাকরি এবং সংসার দুটোই করবে। এরপরের ঘটনা সম্পর্কে আপডেট পেতে চোখ রাখুন আমাদের পোর্টাল Newzshort.com এ।