তৃতীয় পর্যায়ের ট্রায়ালও বন্ধ করে দিল জনসন এন্ড জনসন। জানা গিয়েছে তাদের পরীক্ষার আওতায় থাকা করোনা প্রতিষেধক নিয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন এক ব্যক্তি। এরপরেই নেওয়া হয়েছে এই সিদ্ধান্ত। সংস্থার পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ‘আমাদের ভ্যাকসিন যাঁরা নিয়েছিলেন, তাঁদের একজন অজ্ঞাত কারণে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। তাই আমরা আপাতত কোভিড ১৯ ভ্যাকসিনের ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’