নিউজ শর্ট ডেস্ক: এখনকার এই মূল্যবৃদ্ধির যুগে অর্থ যতই উপার্জন করা হোক, তা যেন কোনো ভাবেই যথেষ্ট নয়। তাই চাকরি ছাড়াও অতিরিক্ত উপার্জনের (Extra Income) উপায় খোঁজেন অনেকেই। তাছাড়া এখনকার এই ডিজিটাল ইন্ডিয়ার যুগে অনলাইনে অর্থ উপার্জন করাও অনেক সহজ হয়ে দাঁড়িয়েছে। তবে এক্ষেত্রে ভালো-খারাপ দুই’ই হতে পারে।
কারণ অনেকে এই অনলাইন পরিষেবাকে কাজে লাগিয়েই নানান অসৎ উপায়ে অর্থ উপার্জন করছে। তবে এমনও অনেক মানুষ আছেন যারা সৎ পথে থেকেই ভালো পরিমাণ অর্থ উপার্জন করছেন। কেউ কেউ তো কয়েক মিনিটের মধ্যেই লক্ষ লক্ষ টাকা উপার্জন করে ফেলছেন।
আন্তর্জাতিক বাজারে এমন একটি সংস্থা রয়েছে যা প্রত্যেকেই বড়লোক বানাতে চায়। তাই যদি কারও কাছে কিছুটা হলেও আলাদা ধরনের টাকার নোট অথবা কয়েন থাকে তাহলে খুব সহজেই বাড়িতে বসেই বড়লোক হওয়া সম্ভব। এইভাবে কোন পরিশ্রম কিম্বা টেনশন না নিয়ে যে কেউ হয়ে যেতে পারে লাখপতি।
তবে এর জন্য করতে হবে একটা ছোট্ট কাজ। যার মাধ্যমে মাত্র একটা ১০০ টাকার নোট-ই (100 Note) রাতারাতি বদলে দেবে ভাগ্য। আসুন এই সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যাক। ১০০ টাকার নোট কিভাবে বানায় লাখপতি? যদি কেউ আন্তর্জাতিক বাজারে ১০০ টাকার নোট বিক্রি করতে চান তাহলে তাকে কিছু নিয়ম মেনে নিয়ম আর শর্ত মেনে চলতে হবে।
আরও পড়ুন: আধার-প্যান লিঙ্ক করতে লাগে না এদের! জানেন ভারতে কারা এই বিশেষ সুবিধা পান?
তবে সবার প্রথমে দেখতে হবে ওই নোটে গান্ধীজীর ছবি আছে কিনা! এ ছাড়া ওই নোটে ৭৮৬ এই নম্বর থাকা থাকতেই হবে। আর যদি এই দুই জিনিস মিলে যায় তাহলে যে কারো কাছে বড়লোক হওয়ার জন্য রয়েছে সুবর্ণ সুযোগ। প্রসঙ্গত মুসলিম ধর্মাবলম্বীদের কাছে ৭৮৬ এই নম্বারটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ বলা হয়ে থাকে।
কারণ এই নম্বার নাকি তাদের কাছে অনেক শুভ। এই জন্যই এই বিশেষ নম্বরটি প্রত্যেক ঘরে ঘরে শান্তি নিয়ে আসে,আর উন্নতির রাস্তা খুলে দেয়।বহু মানুষ এই নম্বরটি কিনেও নিজের কাছে রেখে দিয়ে থাকেন। বিভিন্ন রিপোর্ট থেকে জানা গিয়েছে আন্তর্জাতিক বাজারে এই ধরনের নোটের মূল্য কম করে ছয় থেকে ১৫ লক্ষ টাকা।
এর জন্য ই-ওয়েবসাইটে দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। এরপর সম্পূর্ণ তথ্য দিয়ে নোটের ছবি সমেত আপলোড করতে হবে। এরপর লোকজন নিজে থেকেই এসে যোগাযোগ করবেন। আর ওই নোটের দরদাম করতে শুরু করে দেবেন। এরপর যে দামে ওই নোটের মালিক নোটটি বিক্রি করতে চাইবেন সেই দামে তিনি নোটটি বিক্রি করে দিতে পারবেন।