মাঝে ছুটি বলে বোধহয় দেরিতে এসেছে নোটিশ। ইডির পক্ষ থেকে মুকুল রায় এবং ওনার স্ত্রীর সমস্ত সম্পত্তির ব্যাপারে জানতে চাওয়া হয়েছে। জানাতে হবে ব্যাংকে গচ্ছিত অর্থের পরিমাণও। এছাড়াও প্রয়োজে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআই- এর সঙ্গেও পরামর্শ করা যেতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। যদিও এ ব্যাপারে কিছু জানেন না বলেই সোমবার বলেছিলেন মুকুল রায়।