Loan EMI can be cheaper in coming days RBI might share good news soon

Partha

Loan EMI: ১৪০ কোটি দেশবাসীর জন্য সুখবর, কমে যাবে সবার EMI! শীঘ্রই সুখবর দেবে RBI

নিউজশর্ট ডেস্কঃ টাকার দরকার কার না থাকে! বাড়ি তৈরি থেকে শুরু করে গাড়ি কেনা কিংবা ব্যক্তিগত কোনো কারণে অনেক সময় টাকার প্রয়োজন হয়। যে কারণে কমবেশি লোন (Loan) নিয়ে থাকেন সকলেই। বিশেষ করে ইএমআই (EMI) অর্থাৎ ইজি মান্থলি ইনস্টলমেন্ট (Easy Monthly Installment) পেমেন্ট চালু হওয়ার পর থেকে ভারতবর্ষে ঋণগ্রহী তাদের সংখ্যা হু হু করে বেড়েছে। তবে এবার কমে যেতে পারে ইএমআই এর বোঝা, শীঘ্রই মিলতে পারে সুখবর।

   

যে কোনো লোনের সুদের হার নির্ভর করে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া (RBI) এর রেপোরেটের (Repo Rate) উপরে। রেপোরেট কমলেই হোমলোন, গাড়ির লোন থেকে শুরু করে পার্সোনাল লোন সমস্ত ধরণের লোনের সুদ কমে যায়। যার ফলে লোনগ্রহীতাকে কম সুদ বা EMI দিতে হয়। সম্প্রতি রেপোরেট কমার ইঙ্গিত মিলতেই আশা করা হচ্ছে যে দেশবাসীর জন্য সুখবর মিলতে পারে, যার ফলে লোনের EMI কমে কিছুটা রেহাই পাবেন সকলেই।

২০২৪ সালের রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার মুদ্রা নীতির বৈঠক গতকাল অর্থাৎ শুক্রবার শুরু হয়ে গিয়েছে। আশা করা হচ্ছে এই বৈঠকেই লোনের উপর ধার্য হওয়া সুদ বা ইএমআই নিয়ে আলোচনা হবে। সেখানে রেপোরেট বদল হওয়ার সিদ্ধান্ত আসতে পারে। যার ফলে লোনের সুদ ও ইএমআই দুই কমে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

EMI,Loan EMI,RBI,Repo Rate,লোন ইএমআই,আরবিআই,লোনের সুদ,Easy Monthly Installments,Indian Economy,Loan Interest Rates,Bank Loan EMI

আরও পড়ুনঃ ১০০০-১২০০ অতীত! এবার লক্ষীর ভাণ্ডারে আরও বেশি টাকা দেবে পশ্চিমবঙ্গ সরকার, অ্যাকাউন্টে ঢুকবে এত

যেমনটা জানা যাচ্ছে এ বছর দেশের কোটি কোটি লোন নেওয়া মানুষদের স্বার্থে রেপোলের কমানো হতে পারে। এর পিছনে অবশ্য বেশ কিছু কারণ রয়েছে। যার মধ্যে একটি হলেও গত মে মাসে মুদ্রাস্ফীতির পরিমাণ ছিল বেশ কম। এছাড়াও ইউরোপিয়ান কেন্দ্রীয় ব্যাংক রেপো রেট কমানোর ঘোষণা করেছে। সেই ঘোষণা অনুযায়ী ভারতের কেন্দ্রীয় ব্যাংক RBI ও রেপো রেড কমাবে বলে আশা করা হচ্ছে।

শেষবার ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে রেপোরেট পরিবর্তিত হয়েছিল। সেই সময় মুদ্রাস্ফীতি বেড়ে গিয়েছিল, যা সামলানোর জন্য রিপরেট ০.২৫ শতাংশ বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল। যার ফলে ৬.৫০ হয়ে দাঁড়ায় রেপোরেট। গত দেড় বছরে তো বেশি সময় ধরে এই রেটি রয়েছে। তবে এবার আশা করা হচ্ছে রিপোর্টের কমানো হবে। তবে আদতে কি হয়, সেটাই এখন দেখার বিষয়।