Tata

anita

Tata: এবার জমবে মজা! BSNL-র সঙ্গে একজোট হচ্ছে টাটা! মাথায় হাত Jio,Airtel,Vi-র

নিউজ শর্ট ডেস্ক: এই মুহূর্তে আমাদের দেশের বড় বড় টেলিগ্রাম সংস্থাগুলির তুলনায় অনেকটাই পিছিয়ে রয়েছে সরকারি টেলিকম সংস্থা বিএসএনএল (BSNL)। তাই এবার বিএসএনএলের হাত ধরেই বড় পদক্ষেপ দেশের বৃহত্তম এই সফটওয়্যার কোম্পানি টাটা কনসালটেন্সি সার্ভিসেস বা TCS।

   

সম্প্রতি বিএসএনএলের কাছ থেকে ১৫ হাজার কোটি টাকার অর্ডার পেয়েছে টাটা। এখনকার দিনের টেলিকম সংস্থা গুলির এই প্রতিযোগিতার বাজারে ভোডাফোন আইডিয়া, রিলায়েন্স জিও এবং ভারতি এয়ারটেল প্রতিনিয়ত নিজেদের নেটওয়ার্ক বিস্তারের কাজ করে চলেছে।

এই সংস্থাগুলি নিজেদের ৪ জি নেটওয়ার্কের গণ্ডি ছাড়িয়ে ৫জি নেটওয়ার্কের দিকে পা বাড়িয়েছে। কিন্তু সে দিক দিয়ে বিএসএনএল এখনও পর্যন্ত  সারাদেশে ৪ জি নেটওয়ার্ক-ই চালু করতে পারেনি। যদিও আগামী দিনে বিএসএনএলও দেশ জুড়ে ফোরজি নেটওয়ার্ক চালু করতে মরিয়া।

Ratan Tata

সম্ভবত এবার এই কাজেই বিএসএনএলকে সাহায্য  করতে চলেছে টিসিএস। জানা যাচ্ছে বিএসএনএলের তরফ থেকে সরঞ্জাম সরবরাহের এই চুক্তি পেয়েছে টিসিএস নেতৃত্বাধীন কনসোর্টিয়াম।

আরও পড়ুন: ফ্রিতে কতবার টাকা তুলতে দেয় ATM? একদিনে টাকা তোলার লিমিট কত? নিয়ম জানলে সুবিধা আপনার

জানা যাচ্ছে টাটা গ্রুপের টেলিকম গিয়ার প্রস্তুতকারক সংস্থা তেজস নেটওয়ার্কও রয়েছে টিসিএসের এই কনসোর্টিয়ামে। সরকারি সংস্থা বিএসএনএলের সাথে টাটার মোট ১৫,০০০ কোটি টাকার চুক্তি হয়েছে। আর এই চুক্তির পর টিসিএস খুব তাড়াতাড়ি চারটি বিএসএনএল সেন্টার তৈরি করবে।

টিসিএস,TCS,টাটা কনসালটেন্সি সার্ভিসেস,Tata Consultancy Services,বিএসএনএল,BSNL,এয়ারটেল,Airtel,জিও,Jio,ভোডাফোন আইডিয়া,Vodafone Idea,টেলিকম সংস্থা,Telecom Company,বাংলা খবর,Bangla Khobor,Bengali Khobor,Bangla,Bengali

শুধু তাই নয়, টিসিএস, সরকারের সেন্টার ফর ডেভেলপমেন্ট অফ টেলিমেটিক্স (সি-ডট) এর সহযোগিতায়, 4G নেটওয়ার্ক স্থাপনার অংশ হিসাবে সমস্ত টেলিকম সার্কেল জুড়ে বিএসএনএল প্রাঙ্গনে মোট ৩৮টি নতুন জায়গা তৈরি করবে।

এপ্রসঙ্গে সিওও এন গণপতি সুব্রহ্মণ্যমন বলেছেন ‘চারটি জোনের প্রতিটিতে দুটি বড় ডেটা সেন্টার – পিআর অর্থাৎ প্রাথমিক সার্ভারের জন্য এবং ডিআর ইমারজেন্সি সময়ে সার্ভারের জন্য সহ স্থাপনা করা হবে। এছাড়া প্রতিটি টেলিকম সার্কেলে আমরা সেই সার্কেলের লোডের প্রয়োজনীয়তার উপর নির্ভর করে ৩০টি ডেটা সেন্টার স্থাপন করব।’ আগামী জুন মাসের মধ্যেই কাজ শেষ করার আশা প্রকাশ করেছেন তিনি।