অটোচালক বাবার মেয়ে ছিলেন দীপিকা কুমারি, মা ছিলেন পেশায় হাসপাতালের আয়া। মাসিক আয় ছিল মাত্র 1500 টাকা। সেই কষ্টের সংসারেও নিজের স্বপ্নকে বিসর্জন দেননি দীপিকা কুমারি। কষ্টের সংসারকে নিজের অনুপ্রেরণা করে দাঁতে দাঁত চেপে লড়াই করে আজ তিনি বিশ্বের সেরা তীরন্দাজ ঝাড়খণ্ডের দীপিকা কুমারি। এমনকি এক সময় ঝাড়খন্ডের তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী অর্জুন মুণ্ডার স্ত্রী মিরা মুণ্ডা তার তীরন্দাজ অ্যাকাডেমিতে ভর্তি নিতে চাননি দীপিকাকে। সেই সময় তাকে চ্যালেঞ্জ করে দীপিকা বলেছিলেন আমি নিজেকে প্রমাণ করে দেখবো। আর আজ তিনি বিশ্বের সেরা তীরন্দাজ।