Dipankar-Dolon

anita

Dipankar-Dolon: ‘শারীরিক সম্পর্কে কম্প্রোমাইজ করেছি!’ ‘বয়স্ক’ দীপঙ্করকে নিয়ে বিস্ফোরক দোলন

নিউজ শর্ট ডেস্ক: সম্পর্কে বয়স একটা সংখ্যা! একথা বারবার প্রমাণ করেছেন টলিউডের (Tollywood) জনপ্রিয় অভিনেতা দীপঙ্কর দে (Dipankar Dey) এবং অভিনেত্রী দোলন রায় (Dolon Roy)। তাঁদের সম্পর্কে বয়সের ফারাক অনেকটা।  কিন্তু সেই কবে বয়সকে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে একে অপরের প্রেমে পরেছিলেন বাংলা বিনোদন জগতের এই পাওয়ার কাপল।

   

দোলন রায়ের সাথে দীপঙ্কর দে’র বয়সের ফারাক ২৬ বছর। তাই একসময় এই অসম বয়সি  জুটিকে নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় নানান রকমের মন্তব্যের বন্যা বয়ে গিয়েছিল। যদিও বরাবরই নিন্দুকদের সমালোচনাকে গায়ে মাখেননি দীপঙ্কর-দোলন কেউই। তাই সমস্ত নিন্দুকদের মুখে ঝামা ঘষেই এই জুটি হেসে খেলে চুটিয়ে উপভোগ করছেন দাম্পত্য জীবন।

দীর্ঘ দু’দশক সহবাস করার পর ২০২০ সালে আইনি বিয়ে করেছিলেন দোলন রায় এবং দীপঙ্কর দে। এই বিয়ের মধ্যে দিয়েই দীর্ঘ ২২ বছরের সম্পর্ক পরিণতি পেয়েছিল তাঁদের। বরাবরই সেই সম্পর্ক নিয়ে কোন রাখ  ঢাক রাখেননি টলি পাড়ার এই পাওয়ার কাপল। সম্প্রতি এক সংবাদ মাধ্যমের সাথে খোলামেলা আড্ডায় বসেছিলেন অভিনেত্রী দোলন দে।

টলিউড,Tollywood,বাংলা সিরিয়াল,Bengali Serial,দোলন রায়,Dolon Roy,দীপঙ্কর দে,Dipankar Dey,শারীরিক সম্পর্ক,Physical Relation,বিনোদন,Entertainment,বাংলা খবর,Bangla Khobor,Bengali Khobor,Bangla,Bengali,Entertainment News,বায়োস্কোপ নিউজ

সেখানেই তিনি অকপটে জানিয়েছেন নিজেদের প্রেম,বিয়ে, দাম্পত্য জীবন থেকে শারীরিক সম্পর্কের কথাও। আসলে তাঁদের দুজনের মধ্যে যেহেতু বয়সের পার্থক্য অনেকটাই তাই প্রশ্ন ওঠে তাঁদের শারীরিক সম্পর্কের সমীকরণ নিয়ে। এপ্রসঙ্গে এদিন দোলন বলেন, ‘একটা সময় পর্যন্ত সব ঠিকঠাকই ছিল। তারপর যা হয় মেয়েরাই সব সময় কম্প্রোমাইজ করে। না হলে তো একটা অশান্তির পরিবেশ সৃষ্টি হয়।’

আরও পড়ুন: পর্দার প্রেম গড়াল বাস্তবে! সৃজলাকে ভুলে অঙ্গনার প্রেমে মশগুল রোহান! মুখ খুললেন নায়িকা

টলিউড,Tollywood,বাংলা সিরিয়াল,Bengali Serial,দোলন রায়,Dolon Roy,দীপঙ্কর দে,Dipankar Dey,শারীরিক সম্পর্ক,Physical Relation,বিনোদন,Entertainment,বাংলা খবর,Bangla Khobor,Bengali Khobor,Bangla,Bengali,Entertainment News,বায়োস্কোপ নিউজ

সেইসাথে এদিন অভিনেত্রীর সংযোজন। ‘ও তো আমার জীবনে প্রায় প্রথমই। আমি স্যাচুরেটেড হয়ে গিয়েছি। ও হয়তো শেষ বয়সে ওঁর পারা বা না পারা নিয়ে স্যাচুরেটেড হিয়ে গিয়েছে। কিছুটা মানিয়ে নেওয়া, কারণ মানুষটার ভালোবাসা এতটা বেশি যে, তখন এগুলো খুব একটা গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠেনি। ওকে এগুলো অনুভব করতে দিইনি। তাতে কি সম্পর্কটা ঠিক থাকবে?’