আর দেরি নয়, শীঘ্রই নিতে হবে নতুন SIM, নাহলে বন্ধ হবে ফোন! গ্রাহককে অ্যালার্ট পাঠালো AIRTEL

নিউজশর্ট ডেস্কঃ দেশে বিগত কয়েক মাস আগেই e-SIM চালু হয়েছে। এই মুহূর্তে দেশের প্রত্যেকটা টেলিকম সংস্থা এই গ্রাহকদের e-SIM দেওয়ার জন্য প্রস্তুত আছে। এখনো দেশের একটা বিরাট অংশ ফিজিকাল সিম(SIM) ব্যবহার করে থাকেন। এবার এয়ারটেল(Bharti Airtel) তার ৩৫ কোটি ইউজারকে মেইল করে e-SIM কেনার কথা জানিয়েছে। চলুন তাহলে এই e-SIM সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।

e-SIM ঠিক কি?
এই e-SIM- এর ক্ষেত্রে সবথেকে বড় সুবিধা হল এটিকে বারবার খুলতে বা লাগাতে হয় না। এটিকে আপনি সরাসরি আপনার ফোনে এমবেড করে নিতে পারবেন। এর মধ্যে একটি সফটওয়্যার যা ডিভাইসের eUICC চিপে ইনস্টল করা থাকে। এরমধ্যে একটি নির্দিষ্ট প্রসেসে রয়েছে। এতে ফোন হারিয়ে গেলে বা চুরি হয়ে গেলে সহজেই ট্র্যাক করতে পারবেন।

এই e-SIM কেন জরুরি: গোপাল ভিত্তল কী বলছেন ?

১) এয়ারটেল তার গ্রাহকদের যে ইমেইল পাঠিয়েছে সেই অনুযায়ী গোপাল ভিত্তল বলেছেন, e-SIM ফিজিক্যাল সিমের চেয়ে অনেক বেশি নিরাপত্তা দেয় এবং এটি ব্যবহার করাও সহজ।

২) এর পাশাপাশি এরপরে যদি ফোন চুরি হয়ে যায় চোর বা যিনি ফোন কুড়িয়ে পেয়েছেন তিনি চাইলেও সিমকার্ড খুলে ফেলতে পারবেন না। এর ফলে সহজেই ফোনটি খুঁজে পাওয়া যাবে।

৩) এছাড়া বিভিন্ন ডিভাইসে e-SIM স্যুইচ করা এবংফিজ়িক্যাল থেকে তা স্থানান্তর করার কাজ খুব সহজ। গ্রাহকরা নিমেষের মধ্যেই সেটা করে ফেলতে পারবেন।

আরও পড়ুন: দুর্দান্ত ক্যামেরা থেকে ব্যাপক ব্যাটারি ব্যাকআপ, জবরদস্ত ফোন লঞ্চ করছে Vivo V30

৪) এর জন্য Airtel-এর ম্যানেজিং ডিরেক্টর জানিয়েছেন, গ্রাহকরা এখন থেকেই ফিজিক্যাল সিমকে e-SIM এ কনভার্ট করে নিতে পারবেন। তবে এক্ষেত্রে এমন ডিভাইস লাগবে, যা e-SIM সাপোর্ট করে। e-SIM সক্রিয় করার জন্য গ্রাহকদের এয়ারটেল থ্যাঙ্কস অ্যাপে‌ যেতে হবে। প্রসঙ্গত, বর্তমান সময়ে iPhone থেকে শুরু করে স্যামসাং, মোটোরলা, ওয়ানপ্লাস-সহ আরও একাধিক ব্র্যান্ড e-SIM সাপোর্টেড স্মার্টফোন নিয়ে এসেছে।

Papiya Paul

X