নিউজ শর্ট ডেস্ক: পাতে পড়লেই খেলা শেষ ডায়াবেটিসের (Diabetes)। ভাতের (Rice) প্রিয় দোসর এই জিনিস এককথায় ‘জিনিয়াস’। গরমধোঁয়া ওঠা ভাতের সাথে এই জিনিসের জুড়ি মেলা ভার! কি ভাবছেন কিসের কথা হচ্ছে? আসলে এই আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু হল ঘি (Ghee)।
গরম ভাতের সাথে ঘি মেখে খেতে কে না ভালোবাসে। তবে রোজ যদি ভাতের সাথে এই ঘি পাওয়া যায় তা শুধু খেতেই অমৃত নয়,খাবারের স্বাদকেও বাড়িয়ে তোলে বহুগুণ। যদিও অনেকেই বলেন ঘি খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকারক। যদিও এই ধারণা একেবারে ঠিক নয়।
পুষ্টিগুণে ভরপুর ঘি’তে রয়েছে ৫০ শতাংশ কার্বোহাইডেরট,৩৫ শতাংশ প্রোটিন এবং ১৫ শতাংশ ফ্যাট। এখানে বলে রাখি এক চামচ ঘি’তেই ১৩৫ ক্যালোরি পাওয়া যায়।
অল্প আঁচে বসিয়ে জ্বাল দিয়ে ঘি তৈরী করা হলে ভিটামিনের সব পুষ্টিগুণ গুলো ঘি’তে অটুট থাকে। ঘিতেই থাকে স্যাচুরেটেড ফ্যাট। যা স্বাস্থ্যের জন্যও অত্যন্ত উপকারী বলে মনে করা হয়।
আরও পড়ুন: হুস করেই দীঘা থেকে বারাসত! প্রধানমন্ত্রীর এই উদ্যোগে এবার আরো কাছে সৈকত শহর
হয়তো জানলে অনেকেই অবাক হবেন প্রতিদিন এক চামচ করে ঘি খেলে শরীরের এলডিএল কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে। এছাড়াও ঘি সুগারের মাত্রা কমাতেও সাহায্য করে। কারণ ঘিয়ে শর্করার পরিমাণ থাকে একেবারে শূন্য।
এখানেই শেষ নয়, ঘি ইনফ্লামেশন কমানোর পাশাপাশি রোগ প্রতিরোধ করতেও সাহায্য করে। তাই এক চামচ ঘি কিন্তু খাওয়াই যায়। এমনকি যাঁদের সুগার রয়েছে তাঁরাও ঘি খেতেই পারেন।