Bengali Serial

Bengali Serial: ‘চিত্তরঞ্জনের হৃতিক’ থেকে ‘যোগমায়া’র হিরো! অবাক করবে আরেফিনের জিরো থেকে হিরো হওয়ার গল্প

নিউজ শর্ট ডেস্ক: সদ্য জি বাংলার (Zee Bangla) পর্দায় সম্প্রচার শুরু হয়েছে ব্র্যান্ড নিউ বাংলা সিরিয়াল (Bengali Serial) ‘যোগমায়া’ (Jogomaya)- এই নতুন সিরিয়ালে প্রধান নায়কের ভূমিকায় রয়েছেন ‘তুঁতে’ খ্যাত জনপ্রিয় অভিনেতা সৈয়দ আরফিন (Syed Arefin)। আর তাঁর বিপরীতে নায়িকার ভূমিকায় দেখা যাচ্ছে বাংলা টেলিভিশনের জনপ্রিয় অভিনেত্রী নেহা আমনদীপকে (Neha Amandeep)।

সদ্য এই যোগমায়ার টিম নিয়েই জি বাংলার জনপ্রিয় গেম শো দাদাগিরির (Dadagiri) মঞ্চে হাজির হয়েছিলেন পর্দার রেহান চট্টোপাধ্যায়। এদিন প্রথমবার সৌরভ গাঙ্গুলির (Sourav Ganguly) শো-তে হাজির হয়ে দারুণ উচ্ছাসিত ছিলেন নায়ক। এদিন মঞ্চে দাদার সঙ্গে কথায় কথায় অভিনেতা হওয়ার স্ট্রাগলের গল্প জানান অভিনেতা। সেইসাথে এদিন ভরা মঞ্চে সৌরভ ফাঁস করেন আরফিন নাকি ‘চিত্তরঞ্জনের হৃতিক’ নামে পরিচিত। কিন্তু কেন?

সেই কারণ অবশ্য নিজেই জানিয়েছেন নায়ক। পুরোনো স্মৃতি হাতড়ে এদিন হাসি মুখেই আরফিন বলেন, ‘ছোটবেলায় পাগলামি ছিল, তখন কহো না প্যায়ার হ্যায় রিলিজ করেছিল। হৃতিক রোশনকে দেখে খুব ভালো লাগে। যা হয় আর কী বোকার মতো নকল করতে শুরু করি। চিত্তরঞ্জন খুবই ছোট জায়গা, ষোল হাজার কর্মী কাজ করত তখন ওখানে, ওদের মধ্যে খুব ফেমাস হয়ে যাই আমি।’

বাংলা সিরিয়াল,Bengali Serial,জি বাংলা,Zee Bangla,যোগমায়া,Jogomaya,সৈয়দ আরফিন,Syed Arefin,নেহা আমনদীপ,Neha Amandeep,দাদাগিরি,Dadagiri,টলিউড,Tollywood,বিনোদন,Entertainment,বাংলা খবর,Bangla Khobor,Bengali Khobor,Bangla,Bengali,Entertainment News,বায়োস্কোপ নিউজ

এছাড়া এদিন অভিনেতা হওয়ার স্ট্রাগল প্রসঙ্গে আরফিন জানান তাঁর অভিনয়ে পরিবারের মত ছিল না একেবারেই। আসলে বাবার স্বপ্ন ছিল তাঁর ছেলে মতোই  ইঞ্জিনিয়ার বা আইনজীবী হবে। কিন্তু ছোট থেকেই মনে অভিনেতা হওয়ার জেদ চেপে গিয়েছিল। তাই নিজের স্বপ্নপূরণ করতেই ক্লাস টুইয়েলভের পরই বাড়ি ছেড়ে পালিয়ে এসেছিলেন তিনি।

আরও পড়ুন: ‘ইন্ডাস্ট্রিতে পরম বন্ধু বলে কেউ নেই।’ ৫ দশক পার করে আফসোসের সুর বর্ষীয়ান অভিনেত্রীর গলায়

আরেফিনের কথায় , ‘বাড়ি থেকে অভিনয়ের জন্য পালিয়ে এসেছিলাম। বাবা চেয়েছিলেন তাঁর মতোই ইঞ্জিনিয়ার বা আইনজীবী হই। উচ্চ মাধ্যমিকের পর আমি বাড়ি ছেড়ে পালিয়ে আসি। কলকাতায় এমন কোনও জায়গা নেই আমি থাকিনি। রিষড়া দিয়ে শুরু করেছিলাম শেষে কলকাতায় টলিগঞ্জের কাছে গ্রামস রোড বলে একটা জায়গা আছে। স্ট্রাগল এক কথায় বলতে পারব না। আমার স্ট্রাগল দেড়শো টাকা দিয়ে শুরু হয়েছিল সাতশো টাকায় শেষ হয়েছিল। সেই টাকায় কীভাবে থাকা যায় কলকাতায় আশা করছি সবাই বুঝতে পারছো’।

Avatar

anita

X