বাবা ছিলেন কফি বাগানের কুলি যা বেতন পেতেন তাতে সংসার চলত না। অনেক সময়ই রাতে না খেয়ে ঘুমিয়ে পড়তে হত পরিবারকে। আর সেই কারণেই স্কুল থেকে ফেরার পথে বাবার সঙ্গে কুলির কাজ করতেন মুস্তাফা। যাতে কিছু বেশি টাকা উপার্জন করতে পারেন।
কাজের চাপে ঠিকমতো পড়াশোনা হত না, যার ফলে ক্লাস সিক্সে ডাহা ফেল করেছিলেন মুস্তাফা। সেখান থেকে পরিশ্রম করে এখন মুস্তাফার সংস্থা বছরে প্রায় ৩০০ কোটি টাকা আয় করে।
একটি খাবারের সংস্থার মালিক মুস্তাফা। তাঁর সংস্থা প্রাতঃরাশ এবং জলখাবার— ইডলি-দোসার উপকরণ প্রস্তুত করে। শুরুর দিকে এলাকায় দিনে ৫০ প্যাকেট উপকরণ বিক্রি করতেন তাঁরা। এখন প্রতি দিন গোটা দেশে কয়েক হাজার প্যাকেট সরবরাহ করে মুস্তাফার সংস্থা। আর এই ব্যবসা করেই আজ মুস্তাফার সংস্থা বছরে প্রায় ৩০০ কোটি টাকা আয় করে।