Hero

anita

Hero: মাত্র ১৫  হাজার টাকাতেই কিনুন ‘মাইলেজ কিং’! হিরোর এই বাইকে রয়েছে মাথা ঘোরানো ফিচার্স

নিউজ শর্ট ডেস্ক: ভারতের বাজারে বরাবরই দু চাকার মোটর বাইকের দারুন ডিম্যান্ড। আর এখন গ্রাহকদের মধ্যে বাড়ছে কমিউটার বাইকের (Comuter Bike) ব্যাপক চাহিদা। এই সেগমেন্টে ভারতের নামি বাইক সংস্থা হিরোর (Hero) অনেক গাড়ি রয়েছে যা গ্রাহকদের কাছে দারুন জনপ্রিয়। আজকের এই প্রতিবেদনে আপনাদের জানাবো হিরো প্যাশন প্লাস বাইক (Hero Passion Plus Bike) সম্পর্কে। যা ৮৪ কেএমপিএলের মাইলেজের সাথেই হাজির  দুর্দান্ত ফিচার্স নিয়ে।

   

আসুন জানা যাক  এই বাইকের সমস্ত ফিচার্স সম্পর্কে। সেই সাথে দেখে নিন মাত্র ১৫হাজার টাকায় এই বাইক কেনার পুরো পদ্ধতি। হিরো প্যাশান প্লাস বাইকে রয়েছে ৯৭.২ সি সি এয়ার কুল সিঙ্গেল সিলিন্ডার ইঞ্জিন। যা মোট ৮.৩৬পিএস শক্তি এবং ৮.০৫ এনএম টর্ক উৎপন্ন করে। বাইকের সামনে অর্থাৎ রিয়ারে ড্রাম ব্রেকস ইন্টিগ্রেটেড বেকিং সিস্টেম থাকে।

এই বাইকে এক বারেই ১২.৫ লিটার ফুয়েল ভরাযায়। এই বাইকে হেসে খেলেই ৮৪ মাইলেজ পাওয়া যায়। হিরোর এই বাইকে ডিজিটাল তথা অ্যানালগ ইন্স্ট্রুমেন্ট কনসোল দেখতে পাওয়া যায়। যার মধ্যে ডিজিটালে অডোমিটার, ট্রিপমিটার আর গাজ পাওয়া যায়। এছাড়াও অ্যানালগে স্পিডোমিটারের ফিচার পাওয়া যায়। আর সেইসাথে এই বাইকে দুর্দান্ত প্যাসেঞ্জার  ফুট্রেস্টের অপশনও যায়। এই বাইকের  কার্ব ওয়েট ১০৭.১ কেজি।

হিরো,Hero,হিরো প্যাশন প্লাস,Hero Passion Plus,Bangla Khobor,বাংলা খবর,Tollywood,টলিউড,Bengali Khobor,Bangla,Bengali

 

বাইকের হেডলাইটে হ্যালোজন, টেল লাইট ও সিগ্রল  ল্যাম্পে বাল্‌ব ব্যবহার করা হয়েছে। এর সাথেই এলইডি টেল লাইটস আর লো ফুয়েল ইন্ডিকেটারের ফিচার-ওপাওয়া যাবে। বাইকে প্রতি ঘণ্টায় ৮৭ কিমি  টপ স্পীড পাওয়া যায়। হিরোর এই  বাইকের সামনেই টেলিস্কোপ-হাইডলিক শক অব্জর্ভার থাকে। আর রেয়ারে সিং আর্ম  সস্পেনশনের সঙ্গেটিউবলেস টায়ার্স থাকে।

আরও পড়ুন: ট্রেনের এক-একটা চাকার দাম জানেন? শুনলেই বনবন করবে মাথা

হিরো,Hero,হিরো প্যাশন প্লাস,Hero Passion Plus,Bangla Khobor,বাংলা খবর,Tollywood,টলিউড,Bengali Khobor,Bangla,Bengali

হিরো এই  আপনার প্যাশন প্রো বাইকে দিচ্ছে দুর্দান্ত  ডিসকাউন্ট। এই বাইকের  এক্স শোরুমের দাম ৫৭,৮০০ টাকা। কিন্তু এখন এই বাইকটি বাইক দেখো’র ওয়েবসাইটে  ইউজড ক্যাটিগরিতে ১৫ হাজার টাকায় পাওয়া যাচ্ছে। জানা যাচ্ছে এই বাইকের ফার্স্ট ওনার  এখনও পর্যন্ত এই বাইকটি মোট ৫ হাজার কিলোমিটার চালিয়েছিল। একেবারে নতুনের মতো এই বাইকে কোন স্ক্র্যাচ নেই।