নিউজ শর্ট ডেস্ক: এখন দেশের প্রতিটি শহরের রাস্তাতেই দাপিয়ে বেড়ায় নামিদামি কোম্পানির মোটরবাইক। তাই দিনে দিনে ভারতে বাইক বিক্রির বাজার ব্যাপক হরে বিস্তার লাভ করছে। বিশেষ করে বাইক প্রেমীদের কাছে নিত্য নতুন মডেলের অত্যাধুনিক প্রযুক্তি সম্পন্ন বাইক (Bike) কেনা আজকাল একপ্রকার শখে পরিণত হয়েছে।
এই মুহূর্তে ভারতের বাজারে অত্যন্ত বৃহত্তম একটি টু-হুইলার কোম্পানি হল হিরো মটোকর্প (Hero MotoCorp)। ২০২৪ সালে এই সংস্থার তরফ থেকে আনা হয়েছে একেবারে ব্র্যান্ড নিউ বাইক হিরো এক্সট্রিম 125R (Hero Xtreme 125R)। খুব অল্পদিনেই এই বাইকটি ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছে।
বিশেষ করে মধ্যবিত্ত মানুষদের কাছে এই বাইক যেন সোনায় সোহাগা। কারণ বাজেটের কথা মাথায় রেখেই বাইক কেনার স্বপ্ন অধরা থেকে যায় অধিকাংশ মধ্যবিত্ত পরিবারের মানুষদের। তাই কম বাজেটের মধ্যেই হিরো মটোকর্প এই ঘ্যামা লুকের বাইক 125R এনে একেবারে তাক লাগিয়ে দিয়েছে।
তাই বাইক কেনার আগে এবার থেকে বাজেট নিয়ে চিন্তা করার দিন শেষ! কারণ যারা একবারে থোক টাকা দিয়ে বাইক কিনতে পারেন না, এবার বাইক ফাইন্যান্সিং (Bike Financing)-এর মাধ্যমে খুব অল্প টাকা দিয়েই তারা হিরোর এই বাইক বাড়ি নিয়ে আসতে পারবেন।
আরও পড়ুন: বড় ঝটকা দিল Airtel! এক ধাক্কায় ৪০ টাকা বাড়ল রিচার্জ প্ল্যানের দাম
এই বাইকের দাম ও EMI খরচ
হিরোর এই টু-হুইলারের দুটি ভ্যারিয়েন্ট আছে। এরমধ্যে ABS ছাড়া বাইকের এক্স-শোরুম দাম পড়বে ৯৫ হাজার টাকা। আর ABS যুক্ত বাইকের দাম ৯৯,৫০০ টাকা। তবে অন রোড প্রাইস হবে ১.০৫ লাখ টাকা থেকে ১.১০ লাখ টাকা মতো। তবে জায়গা বিশেষে দাম পরিবর্তন হতে পারে কারণ এর সঙ্গে RTO খরচ ও ইন্সুরেন্স যুক্ত থাকে।
তবে কেউ যদি পুরো টাকা একেবারে দিতে না পারেন তাহলে প্রতি মাসে অল্প অল্প করেও টাকা শোধ করতে পারেন। তবে অনলাইন EMI ক্যালকুলেটরবলছে, বাইকের অন রোড প্রাইস যদি ১.০৫ লাখ টাকা হয়, তাহলে কেউ যদি ১১ হাজার টাকা ডাউন পেমেন্ট করেন, আর সুদের হার ৯.৭ শতাংশ হলে প্রতি মাসে EMI দিতে হবে ৩,০৩০ টাকা।