Bengali Serial

anita

Bengali Serial: অল্প বয়সেই পিতৃহারা! একা মায়ের লড়াইয়ের কাহিনী শোনালেন ‘অষ্টমী’ ঋতব্রতা

নিউজ শর্ট ডেস্ক: সোমবার ৮ এপ্রিল থেকেই জি বাংলার (Zee Bangla) পর্দায় শুরু হয়েছে নতুন ধারাবাহিক ‘অষ্টমী’ (Ashtami)। এই ধারাবাহিকে প্রধান নায়িকার চরিত্রে অভিনয় করছেন অভিনেত্রী ঋতব্রতা দে (Ritobrota Dey)। এর আগে কালার্স বাংলার ‘নায়িকা নাম্বার ওয়ান’ ধারাবাহিকে অভিনয় করলেও এই জি বাংলার পর্দায় এটাই ঋতব্রতা অভিনীত প্রথম ধারাবাহিক।

   

সম্প্রতি এই নতুন সিরিয়ালের সমস্ত কলা কুশলীদের নিয়ে জি বাংলার জনপ্রিয় গেম শো দিদি নাম্বার ওয়ানের (Didi No 1) মঞ্চে হাজির হয়েছিলেন অষ্টমী অভিনেত্রী ঋতব্রতা। সেখানেই উঠে আসে ঋতব্রতার অভিনেত্রী হওয়া থেকে শুরু করে ব্যক্তিগত জীবনের নানান অজানা কাহিনী।

এদিন দিদি নাম্বার ওয়ানের মঞ্চেই জানা যায়, খুব ছোট বয়সেই পিতৃ হারা ঋতব্রতা। তাই অনেক কষ্টে তাঁকে বড় করে তুলেছিলেন তাঁর মা। ঋতব্রতার কথায়,’কোনওদিন ভাবিনি অভিনয়ে আসব। মায়ের জন্যই এটা সম্ভব হয়েছে। আমার ইচ্ছে ছিল লেখাপড়া শেষ করে ভালো করে, একটা চাকরি করব। যেহেতু আমার মা সিঙ্গেল প্যারেন্ট। ২০০৫ সালে আমি আমার বাবাকে হারাই। মা প্রচণ্ড লড়াই করেছে। তাই সবসময় মাথায় চিন্তা, মাকে ভালো রাখতে হবে।’

দিদি নাম্বার ওয়ান,Didi No 1,রচনা ব্যানার্জী,Rachna Banerjee,Bengali Serial,বাংলা সিরিয়াল,Zee Bangla,জী বাংলা,Ashtami,অষ্টমী,Ritobrota Dey,ঋতব্রতা দে,Entertainment,বিনোদন,Bangla Khobor,বাংলা খবর,Tollywood,টলিউড,Bengali Khobor,Bangla,Bengali,Entertainment News,বায়োস্কোপ নিউজ

কিন্তু তারপর তিনি কিভাবে এলেন অভিনয় জগতে? এপ্রসঙ্গে অভিনেত্রী জানিয়েছেন, একদিন হঠাৎ করেই নাকি অডিশন দিয়েছিলেন তিনি। প্রথমবার  নাকি কিছু না জেনেই অডিশন দিয়েছিলেন তিনি। আর তারপরেই  টুকটাক কিছু কাজ করতে শুরু করেন তিনি। শুনতে স্বপ্নের মতো লাগলেও এটাই সত্যি। আর আজ তিনি জি বাংলার নায়িকা।

আরও পড়ুন: ছুটছে পিকলু, বাথরুমের বাইরে অজ্ঞান হওয়ার জোগাড় সৃজনের, দত্তবাড়িতে কি কান্ড?

প্রসঙ্গত অষ্টমীতে ঋতব্রতা একজন অন্ধের চরিত্রে অভিনয় করছেন।কেরিয়ারের শুরুতেই এমন একটা  চ্যালেঞ্জিং ক্যারেক্টার পেয়ে দারুন উচ্ছসিত  ঋতব্রতা। অভিনেত্রীর কথায় জানা যায় এই চরিত্রের জন্য তিনি নাকি, বাড়িতেও অভিনয়ের ওয়ার্কশপ করেছেন। সিরিয়ালের প্লট অনুযায়ী দেখা যাবে কলকাতায় বেড়ে ওঠা অষ্টমী নবগ্রামের একটি স্কুলে যাবেন শিক্ষকতার চাকরি করতে।

 

কিন্তু সেখানে থাকেন জমিদার পুরুষোত্তম। স্থানীয় গ্রামবাসীরা তাঁকেই ‘গডম্যান’ এবং সর্বশক্তিমান বলে মনে করেন। আসলে তিনি মানুষের বিশ্বাসের সুযোগ নিয়ে লোক ঠকায়। অন্যদিকে অষ্টমী পথের কাঁটা হবে বুঝতে পেরে পরবর্তকালে এই পুরুষোত্তম নিজের ছেলে আয়ুষ্মার সঙ্গে বিয়ে দেবে অষ্টমীর।