নিউজশর্ট ডেস্কঃ বহু মানুষের ক্ষেত্রে সুখটান দেওয়ার জন্য বিড়ির ওপর প্রবল ভরসা রয়েছে। প্রচুর মানুষ এই বিড়ি টানতে খুব পছন্দ করেন। সিগারেটের তুলনায় বিড়ির(Bidi) দাম কম, তাই বহু গরিব মানুষেরা বিড়ি দিয়ে সুখটান দিতে পছন্দ করেন। তবে বর্তমানে এই বিড়ি শিল্প আর আগের মতো নেই।
ইতিমধ্যেই বিড়ি বানানোর নানারকমের কারখানা বন্ধ হয়ে যাওয়ার পরে বাংলাতেই শোরগোল পড়ে গিয়েছে। তবে কিসের জন্য এই কারখানাগুলো বন্ধ হয়ে যাচ্ছে? বাঁকুড়ার অন্যতম বড় কুটির শিল্প হল এই বিড়ি বাধাই শিল্প। জঙ্গলমহলে এই শিল্পের অন্যতম কাঁচামাল কেন্দু পাতা সংগ্রহ করতে যান বহু আদিবাসী ও তপশিলি মানুষ।
তবে এখন কেন্দুগাছ কাটার জন্য সমবায়গুলিকে দেওয়া সরকারি অনুদান বন্ধ হয়ে যাওয়ায় নিয়মিত গাছ কাটাও হচ্ছে না। শুধু তাই নয়, এর পাশাপাশি দীর্ঘদিন ধরে ল্যাম্পস নামের সমবায়গুলিতে পরিচালন সমিতির নির্বাচন না হওয়ার জন্য পরিচালনা করার ক্ষেত্রে নানা রকমের সমস্যা দেখা দিচ্ছে।
এই প্রসঙ্গে তৃণমূল প্রার্থী অরূপ চক্রবর্তী বলেছেন যে এইগুলো সব ঠিক হয়ে যাবে। আদিবাসীদের সুরক্ষার সমস্ত দায়িত্ব সরকারের। তবে এই বিড়ি শিল্পের সমস্যা কবে মিটবে সেই দিকেই তাকিয়ে রয়েছেন বহু মানুষ।