savings plan for pension scheme for the poor people

Moumita

টাকা জমাতে পারেন না, সব খরচ হয়ে যায়! একবার এই ৪ পদ্ধতি মেনে চলুন, দূর হবে সব সমস্যা

বর্তমান সময়ে টাকার(Money) অভাব কার নেই। প্রতিযোগীতা এমনই যে, প্রত্যেকেই একটু ভালো থাকতে চায়। আর ভালো থাকার জন্য প্রয়োজন অর্থ। তবে মূদ্রাস্ফীতির যুগে যে যতই অর্থ উপার্জন করুক না কেন, কোথাও গিয়ে যেন আটকা পড়ছেন বলে মনে করছেন।

   

আবার কিছু মানুষ আছেন যারা উপার্জন তো করছেন, একইসাথে খরচও হয়ে যাচ্ছে। অর্থাৎ জমার ভাড়ার সম্পূর্ণ খালি। এমতাবস্থায় আজ আমরা কিছু প্রতিকার নিয়ে এসেছি আপনাদের জন্য যা করলে আপনার সমস্যা তো দূর হবেই পাশাপাশি মা লক্ষ্মীর আশীর্বাদও পাবেন। তো চলুন জেনে নিই সেই সমাধানগুলো কী কী

প্রথম সমাধান : চলার পথে আপনি যদি কোনো কিন্নর দেখতে পান, তাহলে প্রথমে তাকে কিছু টাকা দিন। সম্ভব হলে খাবারও খাওয়ান। এরপর আপনি তার কাছে দান হিসেবে মাত্র একটি মুদ্রা ভিক্ষা চান। তবে খেয়াল রাখবেন, এই টাকা যেন আপনার দেওয়া টাকাই না হয়। এরপর সেই মুদ্রাটি বাড়ির লকারে রেখে দিন।

দ্বিতীয় সমাধান : শুক্রবারকে মাতা লক্ষ্মীর দিন হিসাবে বিবেচনা করা হয়। আপনাকে এই দিনে মা লক্ষ্মীর পূজা করতে হবে এবং দেবীকে ভোগ হিসেবে কেশর চাল নিবেদন করতে হবে। পরে এই চালটি একটি লাল কাপড়ে বেঁধে আপনার ভল্টে লকারে।

তৃতীয় প্রতিকার : প্রতি শুক্রবারে কেশর মিশ্রিত দুধে দক্ষিণাবর্তি শঙ্খের খোসা ভর্তি করে ভগবান বিষ্ণু এবং দেবী লক্ষ্মীর অভিষেক করুন। কথিত আজ যে, এই প্রতিকার করলে অর্থ সংক্রান্ত যাবতীয় সমস্যার সমাধান হয়ে যায় এবং ঘরে লক্ষ্মীর অধিবাস হয়।

চতুর্থ সমাধান : ভগবান কুবের সম্পদের অধিপতি। কুবের যদি কারো উপর রাগ করে, তবে তার কাছে টাকা থাকেনা। এমতাবস্থায় ধন-সম্পদ পেতে হলে কুবেরকে খুশি করা প্রয়োজন। রাবণ সংহিতায় দেওয়া কুবেরের মন্ত্র জপ করে আপনি কুবেরের আরাধনা করতে পারেন। এমনটা বিশ্বাস করা হয় যে এই মন্ত্রটি নিয়মিত জপ করলে অর্থের অভাব হয় না। মনে রাখবেন মন্ত্র জপ সম্পূর্ণ শুদ্ধ পদ্ধতিতে করতে হবে।