Maruti Suzuki

anita

Maruti Suzuki: আকাশে উড়বে মারুতি সুজুকির এই অভিনব ‘এয়ার কপ্টার’! ফিচার্স শুনলেই ঘুরবে মাথা

নিউজ শর্ট ডেস্ক: পরিবহণ জগতে বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনতে চলেছে মারুতি সুজুকির (Maruti Suzuki) এক  ঝাঁচকচকে এয়ার কপ্টার। নিজের প্যারেন্ট কোম্পানি Suzuki-র সঙ্গে হাত মিলিয়ে Maruti এবার বৈদ্যুতিক এয়ার কপ্টার (Air Copter) তৈরি করার পরিকল্পনা করেছে। যা বাজারে আসার আগে থেকেই তৈরী করেছে ব্যাপক কৌতূহল।

   

প্রাথমিক ভাবে জাপান এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের গ্রাহকদের কথা মাথায় রেখেই এই কোম্পানি বাজারে এলেও শেষ পর্যন্ত ভারতেও এই প্রজেক্ট নিয়ে আসার পরিকল্পনা রয়েছে মারুতি সুজুকির। জানা যাচ্ছে শেষ পর্যন্ত ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ উদ্যোগের আওতায় ভারতে এই প্রযুক্তি চালু করতে চায় এই গাড়ি বিক্রির সংস্থা।

সম্ভাব্য গ্রাহক এবং স্টেকহোল্ডারদের শনাক্ত করতে ভারতে ইতিমধ্যেই মার্কেট রিসার্চ পরিচালনা শুরু করে দিয়েছে কোম্পানি। তবে একথাও ঠিক ভারতে এয়ার কপ্টার সফল ভাবে লঞ্চ করানোর জন্য তা সাশ্রয়ী মূল্যের হওয়া কিন্তু আবশ্যক।

প্রযুক্তি,Technology,মারুতি সুজুকি,Maruti Suzuki,এয়ার কপ্টার,Air Copters,বাংলা খবর,Bangla Khobor,Bengali Khobor,Bangla,Bengali

 

মিডিয়া রিপোর্ট অনুযায়ী খবর মারুতি-সুজুকির এই এয়ার কপ্টারগুলি ড্রোনের চেয়ে বড়। তবে এগুলি সাধারণ হেলিকপ্টারের তুলনায় অনেক ছোট। আসন সংখ্যার কথা বললে, এই অভিনব এয়ার কপ্টারগুলিতে পাইলট-সহ কমপক্ষে তিন জন বসতে পারেন। এখনও পর্যন্ত এই কোম্পানির পরিকল্পনা রয়েছে, ভারতের বাজারে এই বৈদ্যুতিক এয়ার কার আসার আগে প্রাথমিক ভাবে তা জাপান এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এই প্রজেক্ট লঞ্চ করা।

আরও পড়ুন: Google-কে টেক্কা দিতে আসছে এই ‘দেশি অ্যাপ স্টোর’! কি কি বিশেষত্ব আছে জানেন?

বিশেষজ্ঞদের অনুমান আগামীদিনে এই এয়ার কারগুলিই সম্ভাব্য পরিবহণ জগতে বড়সড় পরিবর্তন আনতে পারে। তবে জানা যাচ্ছে শুধুমাত্র ভারতের বাজারে বিক্রির জন্যই নয় এই গাড়ির খরচ কমাতে তা স্থানীয় ভাবে উৎপাদনের দিকেও বিশেষ নজর দিচ্ছে মারুতি। তবে বিষয়টি এখনও আলোচনামূলক স্তরেই রয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। জানা যাচ্ছে স্কাইড্রাইভ নামে বৈদ্যুতিক এয়ার কপ্টারগুলি জাপানে ২০২৫ ওসাকা এক্সপো-তে চালু করার সম্বাবনা রয়েছে।

প্রযুক্তি,Technology,মারুতি সুজুকি,Maruti Suzuki,এয়ার কপ্টার,Air Copters,বাংলা খবর,Bangla Khobor,Bengali Khobor,Bangla,Bengali

এই এয়ার কপ্টার আলাদা কেন?

জানা যাচ্ছে টেক-অফের সময় এয়ার কপ্টারগুলির ওজন হয় ১.৪ টন।  যা একটি প্রচলিত হেলিকপ্টারের ওজনের প্রায় অর্ধেক। খুব কম ওজনের হওয়ার জন্যই  এটি টেক-অফ এবং অবতরণের জন্য রুফটফ ব্যবহার করতে পারবে। এছাড়াও জানা যাচ্ছে, ইলেক্ট্রিফিকেশনের কারণে বিমানের যন্ত্রাংশের সংখ্যা উল্লেখযোগ্য ভাবে হ্রাস পেয়েছে। যার ফলে উৎপাদন এবং রক্ষণাবেক্ষণ খরচ-ও অনেক কম।