এখন নিজেদের উপার্জিত অর্থ খরচ করার সাথে সাথেই সঞ্চয়ের প্রয়োজন জরুরী। আর এভাবেই নিজেদের আর্থিক সম্পত্তি বৃদ্ধি করানো যায়। তবে সেক্ষেত্রে বিনিয়োগের কিছু পরিকল্পনা থাকা দরকার। এখন বিনিয়োগের বিভিন্ন পরিকল্পনা সামনে এসেছে এরপর গ্রাহকেরা কোন পরিকল্পনা গ্রহণ করবেন আর কোনটি ছেড়ে দেবেন সেই নিয়ে দ্বন্দ্বে থাকেন।
তবে অনেকেই না বুঝে যে কোন ক্ষেত্রে বিনিয়োগ করে দেন সেক্ষেত্রে লাভের চেয়ে ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি থাকে। এজন্য রিটার্ন কিছুটা কম থাকলেও ঝুঁকি কম থাকুক এমন কিছুই গ্রহণ করার কথা ভাবেন গ্রাহকেরা।
কারণ এক্ষেত্রে ক্ষতির সম্ভাবনা অনেকটাই কম থাকে। পোস্ট অফিসে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের স্কিম রয়েছে। আবার গ্রাহকদের কাছে পোস্ট অফিসের ভরসাযোগ্যতা প্রচুর। আবার সব ধরনের বয়সের গ্রাহকদের জন্য পোস্ট অফিসে বিভিন্ন স্কিম রয়েছে।
প্রবীর নাগরিকদের জন্য রয়েছে দুর্দান্ত স্কিম। এই ক্রিমগুলোতে ঝুঁকি কম থাকে এবং রিটার্ন অনেকটাই থাকে। এসব স্কিমের সরকারের গ্যারান্টি দিয়ে থাকে। এই স্কিমে বিনিয়োগ করার ক্ষেত্রে শুরুতে পাঁচ বছরের জন্য করে পরবর্তীকালে আরও ৩ বছরের জন্য বাড়ানো যেতে পারে।
এমনকি ১ হাজার টাকা দিয়ে বিনিয়োগ শুরু করা যেতে পারে। এই রেকারিং ডিপোজিট স্কিমে ৬০ বছর ধরে বিনিয়োগ করতে পারা যায়। এখানে সুদের হার থাকে ৭.৪ শতাংশ।
এই স্কিমে ১০ লক্ষ টাকা এককভাবে বিনিয়োগ করলে ৭.৪ শতাংশ সুদের হারে আপনি ৫ বছর পর পেয়ে যাবেন ১৪ লাখ ২৮ হাজার ৯৬৪ টাকা।