নিউজশর্ট ডেস্কঃ রবিবার মানেই ছুটির দিন। তার ওপর আবার বিশ্বকাপ ফাইনাল। তাই এই বিশেষ দিনে মন মেজাজ ফুরফুরে রাখতে এখনই পড়ে নিন এই ৫টি মজাদার জোকস
১। ক্লাসে পড়া ধরছেন বিজ্ঞানের মাস্টারমশাই ।
তিনি ছাত্রদের প্রশ্ন করলেন, ‘চোখ আর ক্যামেরার তো অনেক মিল, কিন্তু একটা পার্থক্যও আছে। সেটা কি বলো তো?’
কিছুক্ষণ সবাই চুপ। হঠাৎ এক ছাত্র উঠে দাঁড়াল।
শিক্ষক: কিছু বলতে চাও আয়ুশ?
আয়ুশ: স্যর, চোখ হল ফাঁকিবাজ ছাত্র, কিন্তু ক্যামেরা ভালো ছাত্র।
শিক্ষক: তা বেশ, কিন্তু কেন?
আয়ুশ: চোখ পড়াশোনা করলেও হোম ওয়ার্ক করে না, কারণ সে ফাঁকিবাজ। কিন্তু ক্যামেরা ভালো ছাত্র। তাই সে নিয়মিত হোম ওয়ার্ক করে, আর কিছু পড়লেই কাগজে লিখে ফেলে!’
শিক্ষক: দমফাটা হাসিতে ফেটে পড়লেন।
২। চোখে অপারেশনের পর হাসপাতালে এক ভদ্রমহিলার চিৎকার-চেঁচামেচি শুনে ডাক্তার জানতে চাইলেন —
ডাক্তার: কী হয়েছে বলুন তো? চিৎকার করছেন কেন?
ভদ্রমহিলা: চিৎকার করবো না তো কি করবো? আপনার হাসপাতাল থেকে আমার পরচুলা চুরি হয়েছে।
ডাক্তার: আমাদের এখানে মনে হয় চুরি হয়নি। তাছাড়া আপনি বুঝলেনই বা কী করে যে আপনার পরচুলা চুরি হয়েছে?
ভদ্রমহিলা: অপারেশনের আগে পরচুলাটি সস্তা মনে হচ্ছিল। কিন্তু এখন অন্য রকম লাগছে, তাই।
ডাক্তার: চিন্তা করবেন না। আপনার চোখের অপারেশনটা সফলভাবেই হয়েছে।
৩) দোকানদার একটু কাজে বেরিয়েছেন। তাই ছোট্ট ছেলে বিল্টুকে কিছু ক্ষণের জন্য দোকানে বসিয়ে গিয়েছেন। এমন সময় এক খদ্দের এলেন।
খদ্দের: এতটুকু ছেলে তুমি এত বড় দোকান সামলাও!
বিল্টু: হ্যাঁ।
খদ্দের: বয়মের লজেনস, চকলেট, বিস্কুট– এসব খেতে লোভ হয় না?
বিল্টু: হয়, খাই না। চেটে-চেটে রেখে দিই।
৪) স্বামী আর স্ত্রীর মধ্যে খুব ঝগড়া হচ্ছে।
স্বামী: ধুর আমি এ সংসারে আগুন জ্বালিয়ে দেব।
স্ত্রী: তার আগে এক লিটার কেরোসিন আনো। না হলে স্টোভটাও জ্বলবে না।
৫) পলাশ আর পরাগের রাস্তায় দেখা হয়েছে।
পলাশ: কী রে, তোর মুখটা এমন লাগছে কেন? মন খারাপ? কী হল আবার?
পরাগ: এক্ষুণি একটা বই পড়লাম। যার শেষ পরিণতি খুবই দুঃখের। তাই মনটা খুব খারাপ হয়ে গেল।
পলাশ: তাই নাকি! নাম কী বইটার? আমাকেও বল?
পরাগ: আমার ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের পাস বই।
পলাশ: আচ্ছা ঠিক আছে….পরে কথা হবে।