Sanjay Leela Bhansali

Moumita

পর্দায় নিখুঁত স্ক্রিপ্ট কিন্তু বাস্তবে লবডঙ্কা, নিজের লাভস্টোরি তৈরিতে চূড়ান্ত ফ্লপ সঞ্জয়লীলা বনসালি

‘হাম দিল দে চুকে সনম’, ‘দেবদাস’, ‘ব্ল্যাক’, ‘গুজারিশ’, ‘গোলিওঁ কি রাসলীলা রাম-লীলা’, ‘পদ্মাবত’, ‘বাজিরাও মাস্তানি’, ‘গাঙ্গুবাই কাথিয়াওয়াড়ি’র মতো বলিউডকে (Bollywood) অনেক দুর্দান্ত ছবি উপহার দিয়েছেন সঞ্জয়লীলা বনসালি (Sanjay Leela Bhansali)। বনসালীর ছবি মানেই তাতে থাকবে একাধিক নতুন চমক। সাথে থাকে চোখ ধাঁধানো সাজসজ্জা।

   

এহেন পরিচালকের হাত ধরেই বলিউড পেয়েছে একাধিক অসাধারণ প্রেমের গল্প‌। কিন্তু অনেকেই হয়ত জানেননা যে, এই আইকনিক লাভ স্টোরির ডিরেক্টর নিজের লাভ স্টোরিই ঠিকঠাক ডিরেক্ট করতে পারেননি। শোনা যায়, বিয়ে ঠিকঠাক হয়ে যাওয়ার পরেও ভেঙে যায় সেই সম্পর্ক। তবে সেই গল্প অসমাপ্তই থেকে যায়।

জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার, ফিল্মফেয়ার পুরস্কার এবং পদ্মশ্রীর মতো অনেক পুরস্কার এসেছে পরিচালকের ঝুলিতে। কেরিয়ারে সবকিছু অর্জন করলেও ভালোবাসা অর্জনে সফল হতে পারেননি তিনি। জানা যায়, তিনি বিখ্যাত কোরিওগ্রাফার বৈভবী মার্চেন্টের প্রতি দূর্বল হয়ে পড়েছিলেন।

বি টাউনে তাদের বিয়ের আলোচনাও পুরোদমে ছিল। কিন্তু এই সম্পর্ক পরিণতি পায়নি এবং সঞ্জয় এবং বৈভবের প্রেমের গল্প অসম্পূর্ণই থেকে যায়। জানা যায়, ১৯৯৯ সালে ‘হাম দিল দে চুকে সনম’ ছবির শুটিংয়ের সময় থেকেই এই গল্প শুরু হয়েছিল। এই ছবি দিয়েই কেরিয়ার শুরু করেছিলেন বৈভবী মার্চেন্ট।

জানা যায় এই ছবির পর থেকেই সঞ্জয় লীলা বনসালি এবং বৈভাবী শুধু ভালো বন্ধু হয়ে ওঠে এবং প্রেমের গল্প শুরু হয়। তবে গল্পে মোড় আসে ২০০৭ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ছবি ‘সাওয়ারিয়া’ ছবির শুটিংয়ের সময় থেকে। জানা যায়, একে অপরের সাথে মতের মিল না হওয়ার কারণে এই সম্পর্ক থেকে বেরিয়ে আসেন তারা।

সঞ্জয় লীলা বনসালি,সঞ্জয় লীলা বনসালি নিউজ,সঞ্জয় লীলা বনসালি প্রেমের গল্প,বলিউড,বিনোদন,গসিপ,বৈভবী মার্চেন্ট,ব্রেকআপ,Sanjay Leela Bhansali,Sanjay Leela Bhansali News,Lovestory of Sanjay Leela Bhansali,Bollywood,Entertainment,Gossip,BreakUp,Vaibhavi Merchant

মিডিয়া রিপোর্ট অনুযায়ী, একটা সময় পর দুজনেই বুঝতে পেরেছিলেন যে তাদের মধ্যে এতটা দৃঢ় সম্পর্ক নেই যে বিষয়টি বিয়ে পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে। এ কারণে দুজনেই পারস্পরিক সম্মতিতে সরে দাঁড়ান এবং সম্পর্কের ইতি টানেন। একবার এক সাক্ষাৎকারে বৈভবী বলেন, ‘যখন সঞ্জয় এবং আমি একে অপরকে আরও ভালভাবে জানলাম, আমরা দুজনেই বুঝতে পেরেছিলাম যে আমরা খুব আলাদা মানুষ।’