Kar Kache Koi Moner Kotha Madhubala Decides to Mortgage her house to gather money for tirtha's treatment

জামাইকে বাঁচাতে ছোট ছেলে পর, পাল্টি মারল শিমুলের শাশুড়ি! ধামাকা পর্ব না দেখলেই মিস

নিউজশর্ট ডেস্কঃ জি বাংলার (Zee Bangla) জনপ্রিয় সিরিয়ালের (Bengali Serial) একটি ‘কার কাছে কই মনের কথা’ (Kar Kache Koi Moner Kotha)। বর্তমানে ধারাবাহিকে চলছে এক সে এক ধামাকা পর্ব। হটাৎই পাল্টি খেয়েছে শিমুলের শাশুড়ি। হ্যাঁ ঠিকই দেখছেন, এতদিন হক বৌয়ের কথা শুনলেও এবার তীর্থর বিপদ দেখে মতি ফিরেছে। চিকিৎসকদের কথা শুনে সবটা বুঝেই মন বদলেছে মধুবালার।

যারা নিয়মিত দর্শক তাঁরা জানেন, পুতুলের বর তীর্থর চিকিৎসার জন্য ১৫-২০ লক্ষ টাকার প্রয়োজন। যেটাই জোগাড় করার চেষ্টা করছে সকলে। পুতুল নিজে গান গেয়ে একলাখ টাকা রোজগার করেছে, শিমুলও ব্যাঙ্ক লোন নিয়েছে। কিন্তু এতকিছুর পরেও যেটাকে প্রয়োজন তার অনেকটাই বাকি। তাই নিজেদের গয়না বন্ধক দেওয়ার কথা ভাবে দুজনেই। এমন সময় ত্রাতার ভূমিকায় হাজির শিমুলের শাশুড়ি।

সবাইকে চমকে মধুবালা বলে ওঠেন, ‘গয়না বন্ধক দিতে হবে না। বাড়ি বন্ধক দেব আমি’। কিন্তু বাড়ি বন্ধকের কথা শুনেই প্রতীক্ষায় হাজির হয় তাঁর স্বামীকে ছাড়ানোর জন্য টাকা চাইতে। তবে মধুবালা স্পষ্ট জানিয়ে দেয়, ছোট ছেলেকে ছাড়ানোর জন্য কোনো টাকা তিনি দেবেন না। বাড়ি বন্ধক দিয়ে তীর্থর চিকিৎসার টাকা দেবে আর শিমুলদের এই বাড়ি ছাড়তে দেবে না।

Kar Kache Koi Moner Kotha Madhubala wants to mortgage her house

আরও পড়ুনঃ TRP থাকা সত্ত্বেও লালবাতি, শেষের পথে ষ্টার জলসার জনপ্রিয় সিরিয়াল! মাথায় হাত দর্শকদের

এদিকে পুতুলের বিপদে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দে সুচরিতার প্রেমিক। সে ১০ লক্ষ টাকার একটি চেক পাঠিয়ে দেয়, একইসাথে শীর্ষাও ১ লক্ষ টাকা দেয়। বিপদের সময় বন্ধুদের এমন ব্যবহারে চোখে জল আসে শিমুলের। আর সকলের সাহায্য পাওয়ার পর শেষমেশ সিদ্ধান্ত নেয় যে বাড়ি আর বন্ধক দিতে হবে না।

প্রসঙ্গত, শুরুর দিকে ‘কার কাছে কই মনের কথা’র জনপ্রিয়তা ব্যাপক থাকলেও সময়ের সাথে তাতে খানিক ভাটা পড়েছে। ইতিমধ্যেই সিরিয়ালের টাইমসল্টও বদলেছে, সন্ধ্যে ৬টা ৩০ এর বদলে এখন  রাত ৯টা থেকে সম্প্রচারিত হচ্ছে ধারাবাহিকটি। এখন আগামী দিনে কি নতুন চমক অপেক্ষা করে রয়েছে দর্শকদের জন্য সেটাই দেখার।

Partha Sarathi Manna

Partha Sarathi Manna

কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিজ্ঞান বিষয়ে স্নাতক, রয়েছে রামকৃষ্ণ মিশন থেকে অ্যাডভান্স মাল্টিমিডিয়া ডিগ্রি। পড়াশোনা শেষে বিগত ৪ বছরের বেশি সময় ধরে সাংবাদিকতার সাথে যুক্ত। ডিজিটাল মিডিয়াতে কর্মজীবন শুরু ২০২০ সালে। বিনোদন, লাইফস্টাইল, টেকনোলজি থেকে ভ্রমণ সম্পর্কে লিখতে দক্ষ। তবে পড়াশোনা বিষয়ক লেখালিখিতেও বেশ আগ্রহী। কাজের বাইরে সিনেমা বা ওয়েব সিরিজ দেখতে, ঘুরতে যাওয়াই নেশা মেল - [email protected]

X