টলিউড,বিনোদন,গসিপ,বিতর্ক,যশ দাশগুপ্ত,নুসরাত জাহান,ভাইরাল ভিডিও,Tollywood,Entertainment,Gossip,Controversy,Yash Dasgupta,Nusrat Jahan,Viral Video

Moumita

গ্ল্যামার দুনিয়া ছেড়ে ‘যশরত’ পৌঁছে গেলেন প্রান্তিক এলাকায়, ভাইরাল ভিডিও দেখে প্রশংসার ঢল নেটপাড়ায়

বিনোদন জগতের মানুষদের নিয়ে এমনিই উৎসাহের শেষ থাকেনা মানুষের মধ্যে। তাদের ব্যক্তিগত জীবনে উঁকিঝুঁকি দিতে ভালোবাসেনা এমন ভক্ত খুঁজে পাওয়া দায়। বিশেষ করে উৎসবের মরশুমে তারা কে কী করছেন, কী পরছেন এইসব আলোচনা তো থাকে ট্রেন্ডিংয়ে। বছরের বিশেষ বিশেষ দিনগুলোয় টলি তারকারা কীভাবে উদযাপন করেন, সে দিকে চোখ থাকে, সকলেরই।

   

এমতাবস্থায়, বাংলার বিনোদন জগতের অন্যতম বিতর্কিত এবং চর্চিত জুটি হলো যশ-নুশরত। ভক্তরা তাদের ভালোবেসে যশরত বলেও ডেকে থাকে। তবে যশ-নুসরতের ভক্তের চেয়ে সমালোচকের সংখ্যাই বেশি যদিও। আসলে এই দুই তারকা নিজেদের জীবনকে যেভাবে বিতর্কে মুড়ে ফেলেছেন তাতে করে সমালোচনা হওয়াটাও খুব অস্বাভাবিক নয় বোধহয়।

তবে সম্প্রতি একটা অন্য কারণে বেশ চর্চায় রয়েছেন এই দুই টলি তারকা। আসলে চলতি বছরে তারা যেভাবে দীপাবলি পালন করছেন তার একটা ভিডিও ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। কার্যত তারপর থেকেই খবরের শিরোনামে রয়েছেন ‘যশরত’। সম্প্রতি যশ দাশগুপ্ত এবং নুসরত জাহান গ্ল্যামারের দুনিয়া থেকে ছুটি নিয়ে পৌঁছে গেলেন ছোটদের মাঝে ৷টলিউড,বিনোদন,গসিপ,বিতর্ক,যশ দাশগুপ্ত,নুসরাত জাহান,ভাইরাল ভিডিও,Tollywood,Entertainment,Gossip,Controversy,Yash Dasgupta,Nusrat Jahan,Viral Video

রবিবার রাতেই সোশ্যাল মিডিয়ায় একটা ভিডিও পোস্ট হয়েছে। যেখানে দেখা যাচ্ছে কলকাতার একটি সেবাশ্রেমের একগুচ্ছ কচিকাঁচার মাঝে পৌঁছে গেছেন এই দুই টলি তারকা। তাদের হাতে তুলে দিচ্ছেন নানা উপহার। ফ্রেমবন্দি করে নিয়েছেন কিছু মুহুর্ত। আর এই ভিডিয়ো দেখে শুভেচ্ছায় ভরিয়ে দিয়েছে নেট-নাগরিকরা।

টলিউড,বিনোদন,গসিপ,বিতর্ক,যশ দাশগুপ্ত,নুসরাত জাহান,ভাইরাল ভিডিও,Tollywood,Entertainment,Gossip,Controversy,Yash Dasgupta,Nusrat Jahan,Viral Video

ভিডিওটি শেয়ার করে তার ক্যাপশনে নুসরত লিখেছেন, ‘এই দীপাবলি সবাইকে ভালোবাসা, শান্তি, উদারতা দিয়ে ভরিয়ে রাখুন… আলো আর হাসি ছড়ান। হ্যাপি দিওয়ালি।’ সকলের হাতে হাসিমুখে উপহার তুলে দেন তারা। গল্পও করেন।’ এভাবেই নিভু নিভু আচে বাঁচতে থাকা জীবনগুলোকে তারকাদ্বয় উপহার দিলেন নিজেদের কিছুটা সময়।

প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, দক্ষিণ কলকাতা সেবাশ্রম কম করে হলেও ৯৮ বছরের পুরোনো। এখন প্রায় ৭০ টির মতো অনাথ শিশুদের বাসস্থান এটি। এই সেবাশ্রমটি তৈরি হয়েছিল নেতাজি এবং দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাশের হাত ধরে। পড়ালেখার পাশাপাশি ইলেকট্রিকের কাজ, সেলাই, কমপিউটারের উপর ভোকেশনাল ট্রেনিং দেওয়া হয়ে থাকে এখানে।